রোববার ২১ ডিসেম্বর ২০২৫, পৌষ ৭ ১৪৩২, ০১ রজব ১৪৪৭

ব্রেকিং

হাইকমিশনে বিক্ষোভের ঘটনায় দিল্লির বক্তব্য প্রত্যাখ্যান ঢাকার হাদি হত্যা: সরকার কী পদক্ষেপ নিয়েছে, জানতে চায় ইনকিলাব মঞ্চ হাদি হত্যা: সিবিউন ও সঞ্জয় ফের ৫ দিনের রিমান্ডে সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে, বিঘ্নিত করলে কঠোর ব্যবস্থা: ইসি বগুড়ায় খালেদা জিয়া-তারেক রহমানের পক্ষে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ মগবাজারে ‘বাসি খাবার’ খেয়ে দুই শিশুর মৃত্যু আইনশৃঙ্খলা নিয়ে তিন বাহিনীর প্রধানের সঙ্গে ইসির বৈঠক রাবির আওয়ামীপন্থি ৬ ডিনের পদত্যাগের দাবিতে চেম্বারে তালা তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তনে গণতন্ত্রের খুঁটিটা যেন মজবুত হয়: সালাহউদ্দিন ফেরি থেকে ট্রাকসহ পাঁচ যান ধলেশ্বরীতে: ৩ জনের মৃত্যু ছায়ানটে হামলার ঘটনায় মামলা, আসামি সাড়ে তিনশ সেনাবাহিনীর শান্তিরক্ষীদের জানাজা অনুষ্ঠিত হাদির সমাধিস্থল নিয়ে ছড়ানো ছবি বানোয়াট-উদ্দেশ্যপ্রণোদিত গাজার ধ্বংসস্তূপে একদিনে মিলল ৯৪ জনের দেহাবশেষ ভেনেজুয়েলা উপকূলে দ্বিতীয় তেল ট্যাঙ্কার জব্দ যুক্তরাষ্ট্রের যুদ্ধ অবসানের দায় ইউক্রেন ও এর মিত্রদের : পুতিন পশ্চিম তীরে দুই ফিলিস্তিনিকে হত্যার দাবি ইসরাইলি সেনাবাহিনীর ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়ে মাখোঁর সঙ্গে আলোচনায় প্রস্তুত পুতিন

আন্তর্জাতিক

২৮ বছর পর হারানো ভূমিতে ফেরার স্বপ্ন আজারি মুসলমানদের

 প্রকাশিত: ২০:০২, ১৭ নভেম্বর ২০২০

২৮ বছর পর হারানো ভূমিতে ফেরার স্বপ্ন আজারি মুসলমানদের

আর্মেনিয়া ও আজারবাইজান সীমান্তে তুমুল যুদ্ধে বিজয় লাভ করে দীর্ঘ ২৮ বছর পর নিজেদের হারানো ভূমিতে ফেরার স্বপ্নে ব্যাকুল সময় পার করছেন আজারবাইজানের বাসিন্দারা।

গত ১০ নভেম্বর রাশিয়ার সঙ্গে আর্মেনিয়া ও আজারবাইজানের শান্তি চুক্তি হয়। এরপরই নিজেদের ভূমিতে বাকুর নাগরিকদের ফিরতে সময়ের ব্যাপার বলে জানিয়েছে স্থানীয় গণমাধ্যমগুলো।

তুর্কি সংবাদ মাধ্যম ইয়েনি শাফাক জানিয়েছে, আপার কারাবাখের শুশা শহরটি ভৌগলিকভাবে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই অঞ্চলটি আন্তর্জাতিকভাবে আজারবাইজানের স্বীকৃত হলেও এর রক্তাক্ত ইতিহাস রয়েছে।

১৯৯২ সালে নাগোরনো-কারাবাখ যুদ্ধে হাজার হাজার আজারবাইজানি তাদের বসিত হারিয়েছিল। সে সময় জাতিগত আর্মেনীয়রা শুশা শহরটি দখল করে নেয়। যদিও চুক্তির পর আর্মেনীয়রা এই শহরটি ছেড়ে যাচ্ছে। তবে যাওয়ার আগে তাদের বসতিতে আগুন লাগিয়ে দিচ্ছে; যাতে আজারবাইজানিরা আগের বাসস্থান ব্যবহার করতে না পারে।

হ্যামলেট মেহেরেমোভ ১৯৯২ সালে শুশা শহরে যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর তার স্ত্রী ও তিন সন্তান নিয়ে পালিয়ে যান। এখন তার নাতি-নাতনি নিয়ে তার পারিবারিক বাসস্থানে ফিরতে সময়ের ব্যাপার বলে জানিয়েছেন।

তিনি বলেন, আমার কাছে, শুশা আজারবাইজানের। তার স্ত্রী সুগায়েত মেদেতোবা বলেন, তিনি কখনোই ফিরে যাওয়ার আশা ছাড়েননি। আমি এমন মুহূর্ত আমার স্বপ্নে বহুবার দেখেছি।

গত কয়েক সপ্তাহের যুদ্ধে আর্মেনীয়ার দখল থেকে প্রায় ৩০০টি বসটি ও গ্রাম মুক্ত করেছে আজারবাইজানের সেনাবাহিনী।

২৭ সেপ্টেম্বর থেকে আজারবাইজান ও আর্মেনিয়ার মধ্যে নতুন করে সংঘাত শুরু হয়। এর আগে ৯০ এর দশকে সাবেক দুই সোভিয়েত ইউনিয়নের দুই দেশের মধ্যে সংঘর্ষে ৩০ হাজার মানুষ নিহত হয়েছিল।

অনলাইন নিউজ পোর্টাল