বুধবার ০৩ ডিসেম্বর ২০২৫, অগ্রাহায়ণ ১৯ ১৪৩২, ১২ জমাদিউস সানি ১৪৪৭

ব্রেকিং

প্রাথমিক শিক্ষকরা কাজে না ফিরলে আইনি ব্যবস্থা ট্রাইব্যুনালের তলবে হাজির হয়ে ক্ষমা চাইলেন জেড আই খান পান্না ডেঙ্গুতে ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৪৯০ শীতের ছুটিও বহাল, ঢাবি খুলবে ২৮ ডিসেম্বর যুক্তরাষ্ট্রে মাদক পাচারকারী যে কোনও দেশে হামলার হুমকি ট্রাম্পের ১৯ দেশের নাগরিকদের অভিবাসন আবেদন স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্র খালেদা জিয়ার চিকিৎসায় যুক্তরাজ্যের চিকিৎসক ঢাকায় ফেব্রুয়ারির নির্বাচন হবে সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক: ড. ইউনূস অন্তর্বর্তী সরকার গঠন ও শপথ নিয়ে আদেশ বৃহস্পতিবার আজ থেকে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে কমপ্লিট শাটডাউন দুই ব্যালটে মক ভোটিংয়ে গড়ে ৩.৫২ মিনিট সময় নিয়েছেন একজন ভোটার ইন্দোনেশিয়ায় বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৭১২

আন্তর্জাতিক

২৮ বছর পর হারানো ভূমিতে ফেরার স্বপ্ন আজারি মুসলমানদের

 প্রকাশিত: ২০:০২, ১৭ নভেম্বর ২০২০

২৮ বছর পর হারানো ভূমিতে ফেরার স্বপ্ন আজারি মুসলমানদের

আর্মেনিয়া ও আজারবাইজান সীমান্তে তুমুল যুদ্ধে বিজয় লাভ করে দীর্ঘ ২৮ বছর পর নিজেদের হারানো ভূমিতে ফেরার স্বপ্নে ব্যাকুল সময় পার করছেন আজারবাইজানের বাসিন্দারা।

গত ১০ নভেম্বর রাশিয়ার সঙ্গে আর্মেনিয়া ও আজারবাইজানের শান্তি চুক্তি হয়। এরপরই নিজেদের ভূমিতে বাকুর নাগরিকদের ফিরতে সময়ের ব্যাপার বলে জানিয়েছে স্থানীয় গণমাধ্যমগুলো।

তুর্কি সংবাদ মাধ্যম ইয়েনি শাফাক জানিয়েছে, আপার কারাবাখের শুশা শহরটি ভৌগলিকভাবে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই অঞ্চলটি আন্তর্জাতিকভাবে আজারবাইজানের স্বীকৃত হলেও এর রক্তাক্ত ইতিহাস রয়েছে।

১৯৯২ সালে নাগোরনো-কারাবাখ যুদ্ধে হাজার হাজার আজারবাইজানি তাদের বসিত হারিয়েছিল। সে সময় জাতিগত আর্মেনীয়রা শুশা শহরটি দখল করে নেয়। যদিও চুক্তির পর আর্মেনীয়রা এই শহরটি ছেড়ে যাচ্ছে। তবে যাওয়ার আগে তাদের বসতিতে আগুন লাগিয়ে দিচ্ছে; যাতে আজারবাইজানিরা আগের বাসস্থান ব্যবহার করতে না পারে।

হ্যামলেট মেহেরেমোভ ১৯৯২ সালে শুশা শহরে যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর তার স্ত্রী ও তিন সন্তান নিয়ে পালিয়ে যান। এখন তার নাতি-নাতনি নিয়ে তার পারিবারিক বাসস্থানে ফিরতে সময়ের ব্যাপার বলে জানিয়েছেন।

তিনি বলেন, আমার কাছে, শুশা আজারবাইজানের। তার স্ত্রী সুগায়েত মেদেতোবা বলেন, তিনি কখনোই ফিরে যাওয়ার আশা ছাড়েননি। আমি এমন মুহূর্ত আমার স্বপ্নে বহুবার দেখেছি।

গত কয়েক সপ্তাহের যুদ্ধে আর্মেনীয়ার দখল থেকে প্রায় ৩০০টি বসটি ও গ্রাম মুক্ত করেছে আজারবাইজানের সেনাবাহিনী।

২৭ সেপ্টেম্বর থেকে আজারবাইজান ও আর্মেনিয়ার মধ্যে নতুন করে সংঘাত শুরু হয়। এর আগে ৯০ এর দশকে সাবেক দুই সোভিয়েত ইউনিয়নের দুই দেশের মধ্যে সংঘর্ষে ৩০ হাজার মানুষ নিহত হয়েছিল।

অনলাইন নিউজ পোর্টাল