সোমবার ২৯ ডিসেম্বর ২০২৫, পৌষ ১৫ ১৪৩২, ০৯ রজব ১৪৪৭

ব্রেকিং

ইইউ জানাল—ট্রাম্প বৈঠকের আগেও ইউক্রেন সমর্থন চলবে। গিনির নিরাপত্তা বাহিনীর সশস্ত্র গোষ্ঠী দমনের দাবি। তাৎক্ষণিক’ যুদ্ধবিরতিতে সম্মত থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া ফ্লোরিডায় ট্রাম্প ও জেলেনস্কির বৈঠক আগামীকাল। থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া সীমান্তে ‘তৎক্ষণাৎ’ যুদ্ধবিরতি ঘোষণা বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভ হন্ডুরাসের নতুন প্রেসিডেন্টকে অভিনন্দন স্পেনের ট্রাম্পের সঙ্গে শিগগিরই বৈঠক হবে : জেলেনস্কি মেক্সিকোতে বাস দুর্ঘটনায় নিহত ১০, আহত ৩২ বড়দিনে ৬০ বন্দিকে মুক্তি দিল ভেনিজুয়েলা সরকার মহানবীর (সা.) ন্যায়পরায়ণতার আলোকে দেশ গড়তে চাই: তারেক রহমান আধিপত্যবাদী শক্তির গুপ্তচরেরা ‘ষড়যন্ত্রে’ লিপ্ত: তারেক যেকোনো মূল্যে দেশের শান্তি শৃঙ্খলা রক্ষার আহ্বান তারেক রহমানের নিরাপদ বাংলাদেশ গড়ে তুলতে চাই: তারেক রহমান আই হ্যাভ আ প্ল্যান: তারেক রহমান সকলকে কৃতজ্ঞতা জানালেন তারেক রহমান ঢাকায় নেমেই ইউনূসকে তারেকের ফোন, দিলেন ধন্যবাদ দেড় যুগ পর মাতৃভূমিতে পা রাখলেন তারেক রহমান ১৭ বছর পর দেশে তারেক রহমান, রাজধানীতে সর্বোচ্চ নিরাপত্তা বলয় তারেক রহমানকে স্বাগত জানিয়ে জামায়াত আমিরের পোস্ট

আন্তর্জাতিক

২৮ বছর পর হারানো ভূমিতে ফেরার স্বপ্ন আজারি মুসলমানদের

 প্রকাশিত: ২০:০২, ১৭ নভেম্বর ২০২০

২৮ বছর পর হারানো ভূমিতে ফেরার স্বপ্ন আজারি মুসলমানদের

আর্মেনিয়া ও আজারবাইজান সীমান্তে তুমুল যুদ্ধে বিজয় লাভ করে দীর্ঘ ২৮ বছর পর নিজেদের হারানো ভূমিতে ফেরার স্বপ্নে ব্যাকুল সময় পার করছেন আজারবাইজানের বাসিন্দারা।

গত ১০ নভেম্বর রাশিয়ার সঙ্গে আর্মেনিয়া ও আজারবাইজানের শান্তি চুক্তি হয়। এরপরই নিজেদের ভূমিতে বাকুর নাগরিকদের ফিরতে সময়ের ব্যাপার বলে জানিয়েছে স্থানীয় গণমাধ্যমগুলো।

তুর্কি সংবাদ মাধ্যম ইয়েনি শাফাক জানিয়েছে, আপার কারাবাখের শুশা শহরটি ভৌগলিকভাবে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই অঞ্চলটি আন্তর্জাতিকভাবে আজারবাইজানের স্বীকৃত হলেও এর রক্তাক্ত ইতিহাস রয়েছে।

১৯৯২ সালে নাগোরনো-কারাবাখ যুদ্ধে হাজার হাজার আজারবাইজানি তাদের বসিত হারিয়েছিল। সে সময় জাতিগত আর্মেনীয়রা শুশা শহরটি দখল করে নেয়। যদিও চুক্তির পর আর্মেনীয়রা এই শহরটি ছেড়ে যাচ্ছে। তবে যাওয়ার আগে তাদের বসতিতে আগুন লাগিয়ে দিচ্ছে; যাতে আজারবাইজানিরা আগের বাসস্থান ব্যবহার করতে না পারে।

হ্যামলেট মেহেরেমোভ ১৯৯২ সালে শুশা শহরে যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর তার স্ত্রী ও তিন সন্তান নিয়ে পালিয়ে যান। এখন তার নাতি-নাতনি নিয়ে তার পারিবারিক বাসস্থানে ফিরতে সময়ের ব্যাপার বলে জানিয়েছেন।

তিনি বলেন, আমার কাছে, শুশা আজারবাইজানের। তার স্ত্রী সুগায়েত মেদেতোবা বলেন, তিনি কখনোই ফিরে যাওয়ার আশা ছাড়েননি। আমি এমন মুহূর্ত আমার স্বপ্নে বহুবার দেখেছি।

গত কয়েক সপ্তাহের যুদ্ধে আর্মেনীয়ার দখল থেকে প্রায় ৩০০টি বসটি ও গ্রাম মুক্ত করেছে আজারবাইজানের সেনাবাহিনী।

২৭ সেপ্টেম্বর থেকে আজারবাইজান ও আর্মেনিয়ার মধ্যে নতুন করে সংঘাত শুরু হয়। এর আগে ৯০ এর দশকে সাবেক দুই সোভিয়েত ইউনিয়নের দুই দেশের মধ্যে সংঘর্ষে ৩০ হাজার মানুষ নিহত হয়েছিল।

অনলাইন নিউজ পোর্টাল