রোববার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৫, অগ্রাহায়ণ ২৩ ১৪৩২, ১৬ জমাদিউস সানি ১৪৪৭

ব্রেকিং

‘সিদ্ধান্ত তাকেই নিতে হবে’, ভারতে শেখ হাসিনার থাকা প্রসঙ্গে জয়শঙ্কর বেগম খালেদা জিয়ার নেতৃত্ব ও প্রজ্ঞা মূল্যবান সম্পদ : আসিফ মাহমুদ খালেদা জিয়াকে হাসপাতালে দেখতে গেলেন জুবাইদা রহমান খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা ‘অপরিবর্তিত’ মাগুরায় সাব-রেজিস্ট্রি ও ভূমি অফিসে পেট্রোল বোমা, পুড়ল দলিল-আসবাব পোস্টাল ভোটিং: তফসিল ঘোষণার দিন থেকে দেশে নিবন্ধন তারেক রহমানের না ফেরা নিয়ে গুঞ্জনের কোনো ভিত্তি নেই: আমীর খসরু এবার স্ন্যাপচ্যাট ও ফেইসটাইম নিষিদ্ধ করল রাশিয়া জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বিষয়ে সম্মত যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্ট মিয়ানমারের প্রবাসী নাগরিকদের আগাম ভোটগ্রহণ শুরু থাইল্যান্ডে আরও পেছাতে পারে খালেদা জিয়ার লন্ডনযাত্রা মঞ্জু-আনিসুলের নেতৃত্বে আসছে নতুন জোট আগারগাঁওয়ে গ্যাসের আগুনে একই পরিবারের দগ্ধ ৭ সীমান্তে পাকিস্তান-আফগানিস্তান তুমুল গোলাগুলি ফিফা শান্তি পুরস্কার চালু হল ট্রাম্পকে দিয়ে

আন্তর্জাতিক

২৮ বছর পর হারানো ভূমিতে ফেরার স্বপ্ন আজারি মুসলমানদের

 প্রকাশিত: ২০:০২, ১৭ নভেম্বর ২০২০

২৮ বছর পর হারানো ভূমিতে ফেরার স্বপ্ন আজারি মুসলমানদের

আর্মেনিয়া ও আজারবাইজান সীমান্তে তুমুল যুদ্ধে বিজয় লাভ করে দীর্ঘ ২৮ বছর পর নিজেদের হারানো ভূমিতে ফেরার স্বপ্নে ব্যাকুল সময় পার করছেন আজারবাইজানের বাসিন্দারা।

গত ১০ নভেম্বর রাশিয়ার সঙ্গে আর্মেনিয়া ও আজারবাইজানের শান্তি চুক্তি হয়। এরপরই নিজেদের ভূমিতে বাকুর নাগরিকদের ফিরতে সময়ের ব্যাপার বলে জানিয়েছে স্থানীয় গণমাধ্যমগুলো।

তুর্কি সংবাদ মাধ্যম ইয়েনি শাফাক জানিয়েছে, আপার কারাবাখের শুশা শহরটি ভৌগলিকভাবে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই অঞ্চলটি আন্তর্জাতিকভাবে আজারবাইজানের স্বীকৃত হলেও এর রক্তাক্ত ইতিহাস রয়েছে।

১৯৯২ সালে নাগোরনো-কারাবাখ যুদ্ধে হাজার হাজার আজারবাইজানি তাদের বসিত হারিয়েছিল। সে সময় জাতিগত আর্মেনীয়রা শুশা শহরটি দখল করে নেয়। যদিও চুক্তির পর আর্মেনীয়রা এই শহরটি ছেড়ে যাচ্ছে। তবে যাওয়ার আগে তাদের বসতিতে আগুন লাগিয়ে দিচ্ছে; যাতে আজারবাইজানিরা আগের বাসস্থান ব্যবহার করতে না পারে।

হ্যামলেট মেহেরেমোভ ১৯৯২ সালে শুশা শহরে যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর তার স্ত্রী ও তিন সন্তান নিয়ে পালিয়ে যান। এখন তার নাতি-নাতনি নিয়ে তার পারিবারিক বাসস্থানে ফিরতে সময়ের ব্যাপার বলে জানিয়েছেন।

তিনি বলেন, আমার কাছে, শুশা আজারবাইজানের। তার স্ত্রী সুগায়েত মেদেতোবা বলেন, তিনি কখনোই ফিরে যাওয়ার আশা ছাড়েননি। আমি এমন মুহূর্ত আমার স্বপ্নে বহুবার দেখেছি।

গত কয়েক সপ্তাহের যুদ্ধে আর্মেনীয়ার দখল থেকে প্রায় ৩০০টি বসটি ও গ্রাম মুক্ত করেছে আজারবাইজানের সেনাবাহিনী।

২৭ সেপ্টেম্বর থেকে আজারবাইজান ও আর্মেনিয়ার মধ্যে নতুন করে সংঘাত শুরু হয়। এর আগে ৯০ এর দশকে সাবেক দুই সোভিয়েত ইউনিয়নের দুই দেশের মধ্যে সংঘর্ষে ৩০ হাজার মানুষ নিহত হয়েছিল।

অনলাইন নিউজ পোর্টাল