সোমবার ২০ অক্টোবর ২০২৫, কার্তিক ৫ ১৪৩২, ২৭ রবিউস সানি ১৪৪৭

ব্রেকিং

সোমবার থেকে আন্দোলনকারী শিক্ষকদের আমরণ অনশনের ঘোষণা জামায়াতের পিআর আন্দোলন রাজনৈতিক প্রতারণা ছাড়া কিছুই নয়: নাহিদ বিমানবন্দরে আগুন: বহু পোশাক ও কাঁচামাল ধ্বংস হয়েছে, বলছে বিজিএমইএ এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ‘ভুখা মিছিল’ আটকে দিল পুলিশ ২৭ ঘণ্টা পর নিভল শাহজালালের আগুন ইসির চাপিয়ে দেওয়া প্রতীক নেবে না এনসিপি: হাসনাত আব্দুল্লাহ বাড়ি ভাড়া ৫ শতাংশ প্রত্যাখ্যান, শিক্ষকদের আন্দোলন চলবে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ বিক্ষোভে মানুষের ঢল আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশগ্রহণ করতে পারবে না: ইসি আনোয়ারুল শাহজালালে অগ্নিকাণ্ডের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কমিটি গঠন গাজায় যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে এক পরিবারের ১১ ফিলিস্তিনিকে হত্যা ইসরায়েলের পর্যটকরা নভেম্বর থেকে সেন্টমার্টিন যেতে পারবেন: পরিবেশ উপদেষ্টা আসামিকে কনডেমড সেলে রাখা নিয়ে আপিল শুনানি ২৮ অক্টোবর

আন্তর্জাতিক

ভারতে পুলিশি পাহারায় ভাঙা হলো ১৮০ বছর পুরোনো মসজিদের একাংশ

 প্রকাশিত: ১৫:১০, ১১ ডিসেম্বর ২০২৪

ভারতে পুলিশি পাহারায় ভাঙা হলো ১৮০ বছর পুরোনো মসজিদের একাংশ

উত্তর প্রদেশের ফতেহপুরে প্রায় ১৮০ বছরের পুরোনো একটি মসজিদের একটি অংশ মঙ্গলবার (১০ ডিসেম্বর) ভেঙে ফেলা হয়েছে। অভিযোগ করা হয়েছে যে মসজিদটি শহরের বান্দা-ফতেহপুর সড়কের ওপর অবৈধভাবে স্থান দখল করে ছিল।

জেলা প্রশাসনের দাবি, নূরি জামে মসজিদের দখল করা অংশ সরানোর জন্য আগেই নোটিশ দেওয়া হয়েছিল। তবে মসজিদ কমিটি প্রতিকার পেতে এলাহাবাদ হাইকোর্টে আবেদন জানিয়েছিল। এর মধ্যেই মসজিদের একাংশ ভেঙে দেওয়া হলো।

ফতেহপুরের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট (এডিএম) অবিনাশ ত্রিপাঠি দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসকে বলেন, কমিটি উচ্চ আদালতে কিছু আবেদন দাখিল করেছে, তবে তা এখনও শুনানির জন্য তালিকাভুক্ত হয়নি।

তিনি স্পষ্ট করে বলেন, যে কাঠামোটি ভাঙা হয়েছে, তা গত তিন বছরে নির্মিত হয়েছিল এবং মসজিদের মূল ভবন অক্ষত রয়েছে।

ত্রিপাঠি জানান, গণপূর্ত বিভাগ গত আগস্টে ১৩৯ জনকে নোটিশ দিয়েছিল। এর মধ্যে দোকানি, বাড়ির মালিক ও মসজিদ কমিটিও রয়েছে। তাদের রাস্তা দখল করে নির্মিত কাঠামোগুলো অপসারণ করতে বলা হয়েছিল।

তিনি আরও বলেন, সড়ক মজবুতকরণ এবং নর্দমা নির্মাণের কাজ শুরু করার জন্য গণপূর্ত বিভাগ দখল করা স্থানে নির্মিত স্থাপনা অপসারণের নির্দেশ দেয়।

গণপূর্ত বিভাগ সব ভবনের দখলকৃত অংশ চিহ্নিত করেছিল। যাদের নোটিশ দেওয়া হয়েছিল, তারা সেপ্টেম্বরে দখল করা স্থানে নির্মিত স্থাপনা অপসারণ করে। কমিটি মসজিদের অংশটি সরানোর আশ্বাস দিলেও তা করেনি।

মসজিদ কমিটির কারো সঙ্গে এ বিষয়ে কথা বলা সম্ভব হয়নি।

মসজিদের ওই অংশ ভাঙার সময় নিরাপত্তা দিতে প্রশাসনের সহায়তা চেয়েছিল গণপূর্ত বিভাগ। আইনশৃঙ্খলা বজায় রাখতে পর্যাপ্ত পুলিশ ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিল। মসজিদ ভাঙার সময়ে কোনো বিক্ষোভ হয়নি বলেও জানান ত্রিপাঠি।