রোববার ০৯ নভেম্বর ২০২৫, কার্তিক ২৫ ১৪৩২, ১৮ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৭

ব্রেকিং

মেহেরপুরে বিলে শাপলা তুলতে গিয়ে ৪ স্কুল শিক্ষার্থীর মৃত্যু ডেঙ্গুতে ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১১৯৫ পেঁয়াজের হঠাৎ মূল্যবৃদ্ধি, আমদানির অনুমতি দিতে পারে সরকার সাড়ে ১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ: এস আলমসহ ৬৭ জনের নামে মামলা ‘স্বতন্ত্র’ প্রার্থী হতে চান উপদেষ্টা আসিফ মনোনয়ন: গাইবান্ধায় বিএনপির দু’পক্ষের উত্তেজনায় ১৪৪ ধারা হত্যাসহ ৫ মামলায় আইভীর জামিন ধান ৩৪, সেদ্ধ চাল ৫০, আতপ চাল ৪৯ টাকায় কিনবে সরকার নির্বাচন নিয়ে শঙ্কার কোনো কারণ নেই: আইন উপদেষ্টা মোহাম্মদপুরে গ্যারেজের আগুনে ‘নাশকতা’ দেখছে পুলিশ ফিলিপাইনে ধেয়ে আসছে সুপার টাইফুন ফাং-ওং গাজা থেকে ফেরত আরেক জিম্মির মরদেহ শনাক্ত করলো ইসরাইল সারাদেশে প্রাথমিক শিক্ষকদের কর্মবিরতি, দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত শহীদ মিনারে অবস্থান ডিসি রদবদলে শুরু হল নির্বাচনি প্রশাসন সাজানো ছুটির দিনে ঢাকাসহ ১৫ জেলায় নতুন ডিসি শীতের আগমনী হাওয়া: পঞ্চগড়ের তাপমাত্রা নামল ১৬ ডিগ্রির ঘরে ব্রাজিলে টর্নেডোতে নিহত ৬, আহত ৪৩৭ বলিভিয়ার নতুন প্রেসিডেন্ট রদ্রিগো পাজের দায়িত্ব গ্রহণ

শিক্ষা

পেশাগত পরীক্ষায় অটো প্রমোশন চান মেডিকেল শিক্ষার্থীরা

 প্রকাশিত: ১২:৩৪, ২৪ অক্টোবর ২০২০

পেশাগত পরীক্ষায় অটো প্রমোশন চান মেডিকেল শিক্ষার্থীরা

করোনাভাইরাসের কারণে গত পাঁচ মাস ধরে অনিশ্চয়তার মধ্যে আছেন মেডিকেলের এমবিবিএস শিক্ষার্থীরা। গত মে মাসে তাদের প্রফেশনাল বা ফাইনাল পরীক্ষা হবার কথা ছিল।

কিন্তু এখন পর্যন্ত প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় পর্যায়ের প্রফেশনাল পরীক্ষা না হওয়ায় তারা দীর্ঘ সেশন জটে আটকে পড়ার আশঙ্কা করছেন।

এর ফলে একটা সময়ে ইন্টার্ন চিকিৎসকের সংকট দেখা দেবে বলেও মনে করছেন এই শিক্ষার্থীরা।

এছাড়া যারা প্রাইভেট মেডিকেল কলেজে পড়ছেন, তাদের মাসের পর মাস বেতন ও হোস্টেল ফি বাবদ টাকা দিতে হচ্ছে বলেও অভিযোগ পাওয়া গেছে।

এদিকে, ডিসেম্বরে এই প্রফেশনাল পরীক্ষা হতে পারে বলে শিক্ষার্থীদের জানানো হলেও মহামারির মধ্যে পরীক্ষায় অংশ নিতে তারা রাজী হননি।

তারা বিকল্প উপায়ে মূল্যায়ন করে প্রমোশন দেয়ার দাবি জানিয়েছেন। মেডিকেল শিক্ষার্থী নম্রতা মৌমিতা বলছিলেন যে, মেডিকেলের এই ফাইনাল পরীক্ষা হাসপাতালে হয়ে থাকে।

অনেক শিক্ষার্থীকে হলে উঠে পরীক্ষা দিতে হয়। এতে শিক্ষার্থীদের মধ্যে করোনাভাইরাস সংক্রমণ হতে পারে বলে তিনি আশঙ্কা প্রকাশ করছেন।

মিস নম্রতা বলেন, “হলে এতো শিক্ষার্থী গাদাগাদি করে থাকে। তারা একই রুমে ৭/৮জন করে থাকে, একই টয়লেট ব্যবহার করে, একই ডাইনিংয়ে খায়। এছাড়া হাসপাতালে কতো মানুষের যাতায়াত। এখানে স্বাস্থ্যবিধি মানা সম্ভব না। এই অবস্থায় যদি আমরা পরীক্ষা দিতে বসি তাহলে আমাদের মধ্যে ব্যাপকভাবে করোনাভাইরাস ছড়িয়ে পড়বে। আমরা সেটা চাই না।”

এই অবস্থায় শিক্ষার্থীরা বিকল্প উপায়ে মূল্যায়ন করে তাদেরকে প্রমোশন দেয়ার দাবি জানিয়েছেন।

অনলাইন নিউজ পোর্টাল