মঙ্গলবার ২৮ অক্টোবর ২০২৫, কার্তিক ১৩ ১৪৩২, ০৬ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৭

ব্রেকিং

অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন জুলাই সনদ বাস্তবায়নের সুপারিশ প্রধান উপদেষ্টার কাছে হস্তান্তর নির্বাচন সুষ্ঠু করতে ইসিকে ১৮ দফা দিয়েছে জামায়াত নির্বাচন ভবনের নিরাপত্তা বাড়াতে ডিএমপিকে ইসির চিঠি মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড পড়ে মৃত্যু: ক্ষতিপূরণ চেয়ে রিট মামলা নির্বাচনে বেশি নিয়োজিত থাকবে আনসার সদস্যরা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা আন্তঃমন্ত্রণালয় সভা: ভোট পাড়ি দেওয়ার ফর্দ নিয়ে বসছে ইসি চট্টগ্রামে যুবদলের দুই পক্ষের সংঘর্ষ, যুবক নিহত ত্যাগের গল্প শোনালেন তারেক রহমান মোনথা এখন প্রবল ঘূর্ণিঝড়, যাচ্ছে অন্ধ্রের দিকে দুর্লভ খনিজের সরবরাহ ‘নিরাপদ’ করার লক্ষে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও জাপানের চুক্তি স্বাক্ষর অস্ট্রেলিয়ার ১৬ বছরের নিচে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম নিষেধাজ্ঞা মেনে চলবে মেটা ও টিকটক হালাল পণ্যের বাণিজ্য সম্প্রসারণে বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই রেমিট্যান্স প্রবাহ ২৬ অক্টোবর পর্যন্ত বেড়েছে ১১.১ শতাংশ কেনিয়ায় ১২ আরোহীসহ বিমান বিধ্বস্ত

জাতীয়

আন্তঃমন্ত্রণালয় সভা: ভোট পাড়ি দেওয়ার ফর্দ নিয়ে বসছে ইসি

 প্রকাশিত: ১২:৩৪, ২৮ অক্টোবর ২০২৫

আন্তঃমন্ত্রণালয় সভা: ভোট পাড়ি দেওয়ার ফর্দ নিয়ে বসছে ইসি

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন পাড়ি দিতে কাজের লম্বা ফর্দ নিয়ে আন্তঃমন্ত্রণালয় সভায় বসতে যাচ্ছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পরীক্ষার সূচি, ভোটের সময়কার আবহাওয়া, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআইয়ের অপব্যবহার ঠেকানো, পোস্টাল ভোটিং ও বিদ্যুৎ সরবরাহ থেকে শুরু করে ভোটের সরঞ্জাম পরিবহনের মতো প্রায় দুই ডজন বিষয় রয়েছে এই ফর্দে।

ভোট সংশ্লিষ্ট সব মন্ত্রণালয় ও বিভাগের প্রধানদের নিয়ে বৃহস্পতিবার প্রাক-প্রস্তুতিমূলক প্রথম আন্তঃমন্ত্রণালয় বৈঠকে এসব বিষয় তুলে ধরবে এএমএম নাসির উদ্দিন নেতৃত্বাধীন কমিশন।

আগামী বছর রোজার আগে ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সংসদ নির্বাচন হবে। ইতোমধ্যে রোডম্যাপ ধরে প্রস্তুতিমূলক কাজ এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে কমিশন। সেই পরিক্রমায় ডিসেম্বরের প্রথমার্ধে আসতে পারে তফসিলের ঘোষণা।

ইতোমধ্যে আইনশৃঙ্খলা নিয়ে বৈঠক করেছে নির্বাচন আয়োজনকারী সাংবিধানিক সংস্থাটি।

অক্টোবরে গুরুত্বপূর্ণ সব কাজ শেষ করার কথা রয়েছে ইসির। মধ্য নভেম্বর পোস্টাল ভোটিং পদ্ধতির অ্যাপ উদ্বোধনের কথা রয়েছে। এরমধ্যে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপও হবে।

ভোটের পথে ৯০ শতাংশ কাজ সম্পন্ন হয়েছে জানিয়ে সোমবার নির্বাচন কমিশন সচিব আখতার আহমেদ বলেন, “ভোটকেন্দ্র চূড়ান্ত হয়েছে। রোডম্যাপ বা কর্মপরিকল্পনা ধরে সব কাজ এগিয়ে যাচ্ছে। যদি শতকরা হিসাবে বলেন, তাহলে বলতে পারি, আমরা ৯০ থেকে ৯৫ শতাংশ প্রস্তুত।”

পৌনে ১৩ কোটি ভোটারের নির্বাচনে এবার প্রায় ৪৩ হাজার ভোটকেন্দ্রে থাকবে; ভোটকক্ষ থাকবে ২ লাখ ৪৫ হাজার।

ভোট পরিচালনায় ৯ থেকে ১০ লাখ কর্মকর্তার পাশাপাশি নিরাপত্তায় থাকবেন আইন শৃঙ্খলাবাহিনীর ৭ থেকে ৮ লাখ সদস্য।

 

আন্তমন্ত্রণালয়ে সভায় প্রায় দুই ডজন পরিকল্পনার মধ্যে রয়েছে—

ভোটকেন্দ্রের স্থাপনা, যাতায়াতের রাস্তা ও অবকাঠামো সংস্কার

নীতিমালা মেনে ভোটকেন্দ্রের চূড়ান্ত তালিকা প্রস্তুত হয়েছে। প্রয়োজন অনুযায়ী ভোটকেন্দ্রগুলোর কিছু প্রতিষ্ঠানের মেরামত ও সংস্কার, প্রবেশপথ, যাতায়াত, বিদ্যুৎ সংযোগ, পয়ঃনিষ্কাশন সুবিধাসহ ভৌত অবকাঠামো মেরামতের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

ভোটগ্রহণ কর্মকর্তার প্যানেল প্রস্তুত

ভোটগ্রহণ কর্মকর্তা নিয়োগের জন্য সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান থেকে কর্মকর্তা-কর্মচারী ও শিক্ষকদের তালিকা সংগ্রহ করে প্যানেল প্রস্তুত ইতোমধ্যে সম্পন্ন হয়েছে। ইসির নির্দেশনা অনুযায়ী, তাদের নিয়োগ কার্যক্রম সম্পন্ন করবেন রিটার্নিং কর্মকর্তা।

পার্বত্য এলাকায় সরঞ্জাম ও কর্মকর্তাদের পৌছানো

পার্বত্য এলাকার তিন আসনের কিছু ভোটকেন্দ্রে নির্বাচনি সামগ্রী ও দায়িত্ব পালনকারী ব্যক্তিদের যাতায়াতে সশস্ত্র বাহিনীর হেলিকপ্টার ব্যবহার হবে। এজন্য স্থানীয় প্রশাসনকে ভোটকেন্দ্রের তালিকা ধরে প্রয়োজনীয় হেলিপ্যাড মেরামতের ব্যবস্থা ও সংস্কার করতে হবে।

প্রচার ও সচেতনতা কার্যক্রম

বাংলাদেশ টেলিভিশন, বেতার ও অন্যান্য মাধ্যমে আচরণবিধি, ভোটদান প্রক্রিয়াসহ সচেতনতামূলক প্রচারণা চালানো হবে।

নির্বাচন সময়সূচি ঘোষণার দিন প্রধান নির্বাচন কমিশনারের ভাষণ একযোগে সরাসরি সম্প্রচার ও ভোটের সময়সূচি ঘোষণার বিজ্ঞপ্তি ব্যাপক প্রচারের ব্যবস্থা নেবে তথ্য মন্ত্রণালয়।

পর্যবেক্ষক নিয়োগে সহায়তা

দেশীয় ও বিদেশি পর্যবেক্ষকদের অনুমতি, নিরাপত্তা, ভিসা ও বিমানবন্দরে সহায়তার প্রয়োজন পড়বে।

ঋণখেলাপি সংক্রান্ত তথ্য ব্যবস্থাপনা

ঋণ খেলাপিদের ভোটে অযোগ্য ঘোষণার বিধান রয়েছে। মনোনয়নপত্র বাছাইকালে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে প্রার্থীদের তথ্য সংগ্রহ, সংকলন ও সরবরাহের জন্য কৌশল ও কর্মপরিকল্পনা প্রণয়ন করা হবে।

এ বিষয়ে নির্বাচনের সময়সূচি ঘোষণার পর বাংলাদেশ ব্যাংকসহ সংশ্লিষ্ট দপ্তরে বিস্তারিত জানিয়ে চিঠি পাঠাতে হবে।

পরিচালনা ও আইনশৃঙ্খলা বাজেট বরাদ্দ

বাজারমূল্য ও বাস্তবতার ভিত্তিতে নির্বাচন পরিচালনার বিভিন্ন খাতে বরাদ্দ যৌক্তিক করার প্রয়াজন হবে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সম্ভাব্য ব্যয়ের চাহিদা ও বাস্তবতার নিরিখে বাজেট বরাদ্দ করতে হবে। নির্ধারিত সময়ে ইসির প্রয়োজনীয় বাজেট বরাদ্দ নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্টদের সহযোগিতা প্রয়োজন।

 

জনবল, যানবাহন ও অন্যান্য সহায়তা

নির্বাচন পরিচালনা ও কমিশনের কার্যক্রম নির্বিঘ্ন রাখতে চাহিদা অনুসারে প্রয়োজনীয় জনবল প্রদান, যানবাহনের বরাদ্দে অর্থের সংস্থান প্রয়োজন।

এছাড়া নির্বাচন পরিচালনার জন্য বিভিন্ন বিভাগ/দপ্তর থেকে নির্বাচনকালীন জনবল, যানবাহন ও লজিস্টিক সাপোর্ট আবশ্যক।

শান্তিশৃঙ্খলা নিশ্চিতকরণ

নির্বাচন শান্তিপূর্ণ রাখতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে সমন্বয় করে পরিকল্পনা নেওয়া হবে। প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে হবে স্থানীয় প্রশাসন ও স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানকে।

নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ ও আচরণবিধি প্রতিপালন

সময়সূচি ঘোষণার পর প্রতিটি এলাকায় আচরণবিধি নিশ্চিতে মোবাইল কোর্ট আইন অনুযায়ী এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগের প্রয়োজন হবে।

এছাড়া নির্বাচনি এলাকার আইনশৃঙ্খলা ও অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড প্রতিরোধে নির্বাহী হাকিম থাকবে।

পরীক্ষার সূচি পর্যালোচনা

প্রাথমিক কিংবা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের বার্ষিক ও নির্বাচনি পরীক্ষা এবং বিভিন্ন পাবলিক পরীক্ষার সময় বিবেচনায় নিয়ে সংসদ নির্বাচনের ভোটগ্রহণের তারিখসহ নির্বাচনের সময়সূচি নির্ধারণের প্রস্তাব প্রণয়ণের প্রয়োজন হবে।

আবহাওয়া পর্যালোচনা

এ বছরের ডিসেম্বর থেকে আগামী বছরের ফেব্রুয়ারি সময়ের দৈনন্দিন তাপমাত্রা, আর্দ্রতা, কুয়াশা, শৈত্যপ্রবাহ ইত্যাদি তথ্য ও আবহাওয়া পূর্বাভাস সংগ্রহ করে জাতীয় নির্বাচনের সময়সূচি নির্ধারণ করা হবে।

নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ

ভোটের আগের দিন ও ভোটের দিন সার্বক্ষণিক বিদ্যুৎ নিশ্চিত করতে হবে। তফসিল ঘোষণার পর থেকে ফল প্রকাশ পর্যন্ত নির্বাচন অফিসের বিদ্যুৎ সরবরাহের বিষয়টিও প্রয়োজন হবে।

ভোটের সময় স্বাস্থ্য সেবা

ভোটের দিন দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা, পর্যবেক্ষক ও সাংবাদিকদের জরুরি চিকিৎসায় হাসপাতাল নির্ধারণ ও মেডিকেল টিম গঠন করতে হবে।

অগ্নিকাণ্ড ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা

রিটার্নিং অফিসার, সহকারী রিটার্নিং অফিসারের কার্যালয় ও ভোটকেন্দ্রে অগ্নিকাণ্ড ও দুর্যোগ প্রতিরোধে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সকে প্রস্তুত রাখতে হবে।

নির্বাচনি প্রচার সামগ্রী অপসারণ

সময়সূচি ঘোষণার আগে বিদ্যমান পোস্টার-ব্যানার ও অননুমোদিত প্রচারসামগ্রী অপসারণে স্থানীয় প্রশাসন ব্যবস্থা নেবে। দেওয়াল লিখন ও পোস্টার লাগানোর বিষয়ে আইন অনুসারে কর্মপদ্ধতি নিতে হবে।

নির্বাচনকালীন যানবাহন ও নৌযান নিয়ন্ত্রণ

ভোটের আগে-পরে মোটরসাইকেলসহ কিছু যান ও নৌযান চলাচলে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করার প্রয়োজন হয়। চর ও পার্বত্য অঞ্চলে প্রয়োজনে বিশেষ ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। রিটার্নিং অফিসার অনুমোদিত যানবাহ চলাচল নিষেধাজ্ঞার আওতার বাইরে থাকবে।

পোস্টাল ভোটিং ব্যবস্থাপনা

প্রবাসী বাংলাদেশি ও অভ্যন্তরীণ পোস্টাল ব্যালট নিরাপদ পরিবহন ও গণনায় ডাক বিভাগ ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে।

জেলখানায় পোস্টাল ভোটিং ব্যবস্থা

জেলখানা কিংবা হেফাজতে থাকা ব্যক্তিদের পোস্টাল ব্যালটে ভোটদানের কার্যক্রম বাস্তবায়নে জেল কর্তৃপক্ষ সহায়তা করবে।

 

এআইয়ের অপব্যবহার মোকাবিলা

এআই প্রযুক্তি ব্যবহারে ভুয়া ও উস্কানিমূলক তথ্য প্রচার রোধে কৌশল প্রণয়ন করতে হবে। এছাড়া ভুল বার্তা যেন জনগণের মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করতে না পারে, সে ব্যবস্থা নিতে হবে।

সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি ও সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা

সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের জন্য সংখ্যালঘু, ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী এবং সাধারণ জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। কোনো ধরনের অন্তর্ঘাত ও নাশকতামূলক কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে এ সম্প্রীতি যেন নষ্ট না হয়, সে দিকে সতর্ক থাকতে হবে।

সংখ্যালঘু অধ্যুষিত এলাকায় বিশেষ নজরদারি ব্যবস্থা নিতে বলবে ইসি।

বিবিধ

ভোটাররা যেন নির্বিঘ্নে ভোটকেন্দ্রে গিয়ে ভোট দিতে এবং নিরাপদে ফিরে আসতে পারেন—এমন পরিবেশ নিশ্চিত করতে হবে। ভোটার সচেতনতা ও উদ্বুদ্ধকরণ কার্যক্রমের পাশাপাশি টেলিযোগাযোগ নেটওয়ার্ক, ব্যাংকিং সার্ভিসসহ অন্যান্য সেবা সহজ করা এবং নির্বাচন বিষয়ে নেতিবাচক মনোভাব দূর করতে ‘সিভিক এডুকেশন’ কার্যক্রম গ্রহণের তাগিদ দেওয়া হবে।

ভোটের কাজে সম্পৃক্ত যেসব মন্ত্রণালয়/বিভাগ

৩১টি মন্ত্রণালয় বিভাগের কাছে পাঠানো চিঠিতে বলা হয়েছে, নির্বাচনের প্রস্তুতিমূলক কার্যক্রমের অংশ হিসেবে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়/বিভাগ/কর্তৃপক্ষের সঙ্গে মতবিনিময় ও প্রাক প্রস্তুতিমূলক সভা ৩০ অক্টোবর (বৃহস্পতিবার, বিকাল ৩ টায়) ইসি ভবনের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত হবে। প্রধান নির্বাচন কমিশনারের সভাপতিত্বে এ সভায় চার নির্বাচন কমিশনার উপস্থিত থাকবেন।

এতে মন্ত্রিপরিষদ সচিব, গভর্নর, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিব, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিব, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিব, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিব, পররাষ্ট্র সচিব, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সমন্বয়ক ও সংস্কার সচিব, অর্থ সচিব, স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের সচিব, আইন ও বিচার বিভাগের সচিব, তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় সচিব, স্থানীয় সরকার বিভাগ সচিব, আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ সচিব, বিদ্যুৎ বিভাগ, বিদ্যুৎ, জ্বালানী ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় সচিব, কৃষি সচিব, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ সচিব, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় সচিব, ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ সচিব, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ সচিব, কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগ সচিব, সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগ সচিব ও জাতীয় সংসদ সচিবালয় সচিবকে বৈঠকে উপস্থিত থাকার অনুরোধ করা হয়েছে।

এছাড়া ডাক অধিদপ্তর মহাপরিচালক, চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তর মহাপরিচালক, বাংলাদেশ টেলিভিশন ও বাংলাদেশ বেতার মহাপরিচালক, বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান, স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী, শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী এবং কারা অধিদপ্তরের কারা মহাপরিদর্শককেও আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে।