বুধবার ১৯ নভেম্বর ২০২৫, অগ্রাহায়ণ ৪ ১৪৩২, ২৮ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৭

ব্রেকিং

বাজেট কফি চেইন এলএপিকে ঘিরে বিতর্ক, বার্লিনে ক্ষোভ-প্রতিবাদ ট্রাম্পের সঙ্গে `মুখোমুখি` আলোচনায় প্রস্তুত ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট মাদুরো জাতিসংঘের গাজা প্রস্তাব ফিলিস্তিনিদের অধিকার পূরণে ব্যর্থ: হামাস জাতিসংঘের গাজা ভোটকে স্বাগত জানিয়েছে ফিলিস্তিন মাসে গড়ে ঢাকায় ২০ হত্যা: পুলিশ নির্বাচন `উৎসবমুখর` করতে তথ্যচিত্র বানাবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা স্ত্রী-কন্যাসহ নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ মহীউদ্দীন খান আলমগীর ও স্ত্রীর ৩৩ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ লি‌বিয়া থে‌কে দে‌শে ফি‌রলেন ১৭০ বাংলা‌দে‌শি আগামী সপ্তাহ থেকে ক্রমশ তাপমাত্রা কমবে হাসিনার বিরুদ্ধে রায় প্রমাণ করে, কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয়: প্রধান উপদেষ্টা কিশোরগঞ্জে সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের বাড়িতে হামলা ও ভাঙচুর দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার নয়: এনসিএসএ ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনায় জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের অনুমোদন

ইসলাম

নিশ্চিত জান্নাত যাদের জন্য

 প্রকাশিত: ১৫:২১, ১৩ অক্টোবর ২০২১

নিশ্চিত জান্নাত যাদের জন্য

সব ঈমানদার মুসলমানের একটাই চাওয়া, মৃত্যু পরবর্তী জীবনে জান্নাতবাসী হওয়া। শান্তির সেই জায়গায় কারা নিশ্চিতভাবে থাকতে পারবেন, সে বর্ণনা আল্লাহ তায়ালা কোরআনে উল্লেখ করেছেন। সুরা মু’মিনুনের প্রথম দিকের কয়েকটি আয়াত নাযিল করে আল্লাহ তায়ালা জানিয়ে দিয়েছেন কার ভাগ্যে রয়েছে শান্তিময় সেই জান্নাত।   

উরওয়াহ ইবনে যুবাইরের একটি বর্ণনা থেকে জানা যায়, তিনি আবদুর রহমান ইবনে আবদুল কারীর বরাত দিয়ে হযরত উমরের (রা.) উদ্ধৃতি বর্ণনা করেছেন যে, সুরাটি তার উপস্থিতিতেই নাযিল হয়। ওহি নাযিলের সময় মহানবীর (সা.) অবস্থা কেমন হয়েছিল তা তিনি নিজের চোখে দেখেছিলেন। এ অবস্থা কেটে যাওয়ার পর নবী (সা.) বলেন, এ সময় আমার ওপর এমন ১০টি আয়াত নাযিল হয়েছে, যদি কেউ সেগুলোর মানদণ্ডে পুরোপুরি উতরে যায়, তাহলে সে নিশ্চয় জান্নাতে প্রবেশ করবে। তারপর তিনি এ সুরার প্রথম দিকের আয়াতগুলো শোনান।  

সুরা মু’মিনুনের ১ থেকে ১১ আয়াতে সেই মানদণ্ডের কথা বলা হয়েছে। আল্লাহ তায়ালা বলেছেন, ‘নিশ্চয় সফলকাম হয়েছে মুমিনরা। যারা নিজেদের নামাজে বিনয় অবলম্বন করে। অনর্থক আচরণ থেকে দূরে থাকে। যাকাতের পথে সক্রিয় থাকে। নিজেদের লজ্জাস্থানের হেফাজত করে। নিজেদের স্ত্রীদের ও অধিকারভুক্ত বাঁদীদের ছাড়া এদের কাছে (হেফাজত না করলে) তারা তিরস্কৃত হবে না। তবে যারা এর বাইরে আরও কিছু চাইবে, তারাই হবে সীমালঙ্ঘনকারী। নিজেদের আমানত ও প্রতিশ্রুতি রক্ষা করে। নিজেদের নামাজের হেফাজত করে। তারাই এমন ধরনের উত্তরাধিকারী, যারা নিজেদের উত্তরাধিকার হিসেবে ফিরদৌস (সবচেয়ে উত্তম ও সর্বোচ্চ জান্নাত) লাভ করবে এবং সেখানে চিরকাল থাকবে।

অনলাইন নিউজ পোর্টাল