মঙ্গলবার ০৪ নভেম্বর ২০২৫, কার্তিক ২০ ১৪৩২, ১৩ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৭

ব্রেকিং

বিএনপির মনোনয়ন: মেহেরপুরে দুপক্ষে সংঘর্ষ, ভাঙচুর-অবরোধ ডেঙ্গু: ২৪ ঘণ্টায় আরও চারজনের মৃত্যু এনসিপিসহ ৩ দল পাচ্ছে নিবন্ধন আওয়ামী আমলে জলবায়ু প্রকল্পে ২১১০ কোটি টাকার বেশি দুর্নীতি: টিআইবি দুটি দল যা বলে সরকার ‘তাই করছে’: মির্জা আব্বাস যশোরে আলোচনায় ‘কম বয়সী’ প্রার্থী শ্রাবণ শাহজালালের ই-গেট খুলে দেওয়া হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা নোয়াখালীতে ট্রাকের চাপায় ৬ অটোরিকশাযাত্রী নিহত নেতাকর্মীদের অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা শাহজালাল বিমানবন্দর: পোড়া কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে অস্ত্র চুরির অভিযোগ আগামী সপ্তাহে হাসিনার বিচার হবে: তথ্য উপদেষ্টা এই নির্বাচন আমার শেষ নির্বাচন: মির্জা ফখরুল ভোট: প্রশিক্ষণ পেলেন ৪৮ হাজার পুলিশ সদস্য `যথাসময়ে` প্রার্থী ঘোষণা করবে জামায়াত: শফিকুর ফেরারি হলে ভোটে অযোগ্য, আর যা যা পরিবর্তন এল আরপিওতে জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি মেক্সিকোর মাদক চক্র প্রভাবিত রাজ্যে নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে নিহত ১৩

ইসলাম

নিশ্চিত জান্নাত যাদের জন্য

 প্রকাশিত: ১৫:২১, ১৩ অক্টোবর ২০২১

নিশ্চিত জান্নাত যাদের জন্য

সব ঈমানদার মুসলমানের একটাই চাওয়া, মৃত্যু পরবর্তী জীবনে জান্নাতবাসী হওয়া। শান্তির সেই জায়গায় কারা নিশ্চিতভাবে থাকতে পারবেন, সে বর্ণনা আল্লাহ তায়ালা কোরআনে উল্লেখ করেছেন। সুরা মু’মিনুনের প্রথম দিকের কয়েকটি আয়াত নাযিল করে আল্লাহ তায়ালা জানিয়ে দিয়েছেন কার ভাগ্যে রয়েছে শান্তিময় সেই জান্নাত।   

উরওয়াহ ইবনে যুবাইরের একটি বর্ণনা থেকে জানা যায়, তিনি আবদুর রহমান ইবনে আবদুল কারীর বরাত দিয়ে হযরত উমরের (রা.) উদ্ধৃতি বর্ণনা করেছেন যে, সুরাটি তার উপস্থিতিতেই নাযিল হয়। ওহি নাযিলের সময় মহানবীর (সা.) অবস্থা কেমন হয়েছিল তা তিনি নিজের চোখে দেখেছিলেন। এ অবস্থা কেটে যাওয়ার পর নবী (সা.) বলেন, এ সময় আমার ওপর এমন ১০টি আয়াত নাযিল হয়েছে, যদি কেউ সেগুলোর মানদণ্ডে পুরোপুরি উতরে যায়, তাহলে সে নিশ্চয় জান্নাতে প্রবেশ করবে। তারপর তিনি এ সুরার প্রথম দিকের আয়াতগুলো শোনান।  

সুরা মু’মিনুনের ১ থেকে ১১ আয়াতে সেই মানদণ্ডের কথা বলা হয়েছে। আল্লাহ তায়ালা বলেছেন, ‘নিশ্চয় সফলকাম হয়েছে মুমিনরা। যারা নিজেদের নামাজে বিনয় অবলম্বন করে। অনর্থক আচরণ থেকে দূরে থাকে। যাকাতের পথে সক্রিয় থাকে। নিজেদের লজ্জাস্থানের হেফাজত করে। নিজেদের স্ত্রীদের ও অধিকারভুক্ত বাঁদীদের ছাড়া এদের কাছে (হেফাজত না করলে) তারা তিরস্কৃত হবে না। তবে যারা এর বাইরে আরও কিছু চাইবে, তারাই হবে সীমালঙ্ঘনকারী। নিজেদের আমানত ও প্রতিশ্রুতি রক্ষা করে। নিজেদের নামাজের হেফাজত করে। তারাই এমন ধরনের উত্তরাধিকারী, যারা নিজেদের উত্তরাধিকার হিসেবে ফিরদৌস (সবচেয়ে উত্তম ও সর্বোচ্চ জান্নাত) লাভ করবে এবং সেখানে চিরকাল থাকবে।

অনলাইন নিউজ পোর্টাল