সোমবার ০৮ ডিসেম্বর ২০২৫, অগ্রাহায়ণ ২৪ ১৪৩২, ১৭ জমাদিউস সানি ১৪৪৭

ব্রেকিং

ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি : ক্লাস শুরু ১ জানুয়ারি, ‘চূড়ান্ত হচ্ছে’ অধ্যাদেশ মাগুরায় সংঘর্ষে আহত যুবকের মৃত্যু, ফের সংঘাতে আহত ৫০ ভোট: এবার নিবন্ধন পেল ৮১ স্থানীয় পর্যবেক্ষক প্রতিষ্ঠান ক্ষমতায় যাওয়ার অপেক্ষায় জামায়াত, বললেন পরওয়ার কারাগারে শওকত মাহমুদ, রিমান্ড শুনানি বৃহস্পতিবার বিটিভি-বেতারে সিইসির তফসিল-সংক্রান্ত ভাষণ রেকর্ড ১০ ডিসেম্বর খালেদা জিয়ার লন্ডনযাত্রা আরো পেছাল মহানবীকে কটূক্তি: তিতুমীরের শিক্ষার্থী বিশ্বজিৎ রিমান্ডে উৎসবমুখর নির্বাচনের জন্য সব ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা রিমান্ডে দিলে হার্ট অ্যাটাক করতে পারি: আদালতকে নাসার নজরুল আনিসুল-মঞ্জুর নেতৃত্বে নতুন জোটের আত্মপ্রকাশ মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যায় গৃহকর্মী, ধারণা পুলিশের সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৬ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির ভারতের গোয়া নাইটক্লাব অগ্নিকাণ্ডে নিহত ২৫ জনের মধ্যে নেপালি ৪ জন নিউইয়র্কে ইসরাইল, কাতার ও যুক্তরাষ্ট্রের ত্রিপক্ষীয় বৈঠক অনুষ্ঠিত

আন্তর্জাতিক

ঈদের দিন পাকিস্তান এবং আফগানিস্তানের সীমান্তে সংঘর্ষ

 প্রকাশিত: ২০:৪২, ১ আগস্ট ২০২০

ঈদের দিন পাকিস্তান এবং আফগানিস্তানের সীমান্তে সংঘর্ষ

ঈদের দিন শনিবার পাকিস্তান এবং আফগানিস্তানের সীমান্ত সংঘর্ষে অন্তত ২২ জন নিহত হয়েছে। এ ঘটনায় দুই দেশই পরস্পরকে দোষারোপ করে। 

আফগানিস্তান জানায়, ঈদ উল আজহা উপলক্ষে লোকজন সীমান্ত পারাপারের জন্য ক্রসিংয়ে ভিড় করেছিল। তাদের ওপর পাকিস্তানি বাহিনীর ছোড়া গোলায় ১৫ আফগান নিহত হয়েছে।

তবে পাকিস্তান পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রণালয় বলেছে, আফগানিস্তানই ভিড় করা জনতার ওপর গুলি ছুড়েছে। পাকিস্তানি সেনারা কেবল স্থানীয় লোকজনের সুরক্ষায় এবং আত্মরক্ষার্থে গুলি চালিয়েছে। সংঘর্ষে ৭ জন নিহত হয়েছে। আরো ৩১ জন আহত হয়েছে। সংঘর্ষের সময় সীমান্ত শহর স্পিন বোলডাক এলাকায় মানুষের বাড়িঘরের ওপর গোলা পড়ে নারী ও শিশুসহ ১৫ জন নিহত হয়। এ ছাড়া কমপক্ষে ৮০ জন আহত হয়েছে।

পাকিস্তানের সীমান্ত শহর চমন এর এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেছেন, সীমান্ত পেরিয়ে আফগানিস্তানে ঢোকার অপেক্ষায় থাকা লোকজন অধৈর্য্য হয়ে পাকিস্তানের স্থাপনাগুলোতে হামলে পড়লে সহিংসতার সূত্রপাত হয়।করোনাভাইরাসের বিস্তার ঠেকাতে শহরের সীমান্ত ক্রসিংটি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। বুধবার সেটি কিছু সময়ের জন্য খুলে দেওয়া হয়। বৃহস্পতিবার আবারও ক্রসিং খোলার কথা থাকলেও সেটি না খোলায় লোকজন বিক্ষোভ শুরু করে। বিক্ষুব্ধ লোকজন সেখানকার একটি কোয়ারেন্টিন সেন্টার এবং সরকারি স্থাপনায় আগুন দেয়।

বিক্ষোভকারীরা জানিয়েছে, পাকিস্তানি নিরাপত্তা বাহিনীই জনতার ওপর প্রথম গুলি ছুড়েছে।

অনলাইন নিউজ পোর্টাল