মঙ্গলবার ২১ অক্টোবর ২০২৫, কার্তিক ৬ ১৪৩২, ২৮ রবিউস সানি ১৪৪৭

ব্রেকিং

প্রধান উপদেষ্টার আশা, শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন জোবায়েদ-বর্ষা-মাহিরের প্রেমের দ্বন্দ্বে খুন, গ্রেপ্তার ৩ শাহজালালে আগুন: নিজেদের দায় এড়ালেন বেবিচক চেয়ারম্যান বাসা ভাড়া বাড়ানোর ঘোষণায় এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া ভাতা ১৫ শতাংশ বাড়ানোর সিদ্ধান্ত সরকারের প্যারিসের কাছে টর্নেডোয় ১ জনের প্রাণহানি, আহত ৪ জাপানের ইতিহাসে প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী হতে যাচ্ছেন তাকাইচি ‘অর্থ পাচার’: ১০ শিল্পগোষ্ঠীর তালিকা থেকে জেমকন বাদ, যোগ হল প্রিমিয়ার তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে আপিল শুনানি শুরু ময়মনসিংহে এক ট্রাকে আরেক ট্রাকের ধাক্কা, উল্টে নিহত ২ খাগড়াছড়িতে ড্রেন থেকে নবজাতককে জীবিত উদ্ধার ইউরোপে অবৈধ অভিবাসীর ঢল নামাতে ‘পাচারকারীদের সঙ্গে জড়িত রাশিয়া’ যুক্তরাষ্ট্রে আশ্রয়প্রার্থী অভিবাসীদের আশ্রয় দিতে সম্মত বেলিজ সরকার

শিশু

টাঙ্গাইলে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে মিনি শিশুপার্কের যাত্রা শুরু

 প্রকাশিত: ১৫:৫০, ২১ অক্টোবর ২০২৫

টাঙ্গাইলে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে মিনি শিশুপার্কের যাত্রা শুরু

 

টাঙ্গাইল ২১ অক্টোবর, ২০২৫ (বাসস) : প্রান্তিক এলাকার প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে শিশুদের বিনোদনের মাধ্যমে লেখাপড়া নিশ্চিত করতে টাঙ্গাইলে ব্যতিক্রমী উদ্যোগ নিয়েছে জেলা প্রশাসন।

জেলার ১২ উপজেলায় প্রান্তিক শিশুদের জন্য ১৬০টি বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে প্লে- গ্রাউন্ড অর্থাৎ মিনি শিশুপার্ক স্থাপনের যাত্রা শুরু হলো।

আজ মঙ্গলবার দুপুরে টাঙ্গাইল সদর উপজেলার করটিয়া ইউনিয়নে খাগজানা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এই মিনি পার্কের উদ্বোধন করেন জেলা প্রশাসক শরীফা হক।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) সঞ্জয় কুমার মহন্ত, টাঙ্গাইল পৌরসভার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আনিসুর রহমান, টাঙ্গাইল সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শাহীন মিয়া, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) দেওয়ান আসিফ পেলে, জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. সাহাব উদ্দিন, জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা মো. আক্তারুজ্জামান উপস্থিত ছিলেন।

প্রান্তিক শিশুদের জন্য ব্যাতিক্রমী উদ্যোগের বিষয়ে জেলা প্রশাসক শরীফা হক বলেন,  একটি জাতির সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ হচ্ছে শিশুরা। আর তাই পৃথিবীর যা কিছু সুন্দর, সত্য এবং শুদ্ধ তার মধ্যেদিয়ে শিশুদের বড় করে তোলা আমাদের দায়িত্ব। শিশুদের সর্ব্বোচ বিকাশ ঘটে তখনই যখন তারা আনন্দের সঙ্গে বেড়ে ওঠার সুযোগ পায়। মূলত শিশুদের শারীরিক, মানসিক ও সামাজিক সর্ব্বোচ বিকাশ নিশ্চিত করতে এবং স্কুল থেকে ঝরে পড়া রোধ করতেই প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর ১৬০টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এই মিনি শিশুপার্ক নির্মাণের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে।

‘বিশ্বকে বদলে দিতে, বিকশিত হই আনন্দের সাথে’প্রতিপাদ্যে জেলা প্রশাসক স্কুল প্রাঙ্গণে শিশুদের জন্য এই আনন্দ বিনোদনের উদ্যোগ নেন। এ লক্ষ্যে বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে একটি করে দোলনা, স্লিপার, ব্যালেন্সার, বাসকেট বল, প্রজাপতি ফটো ফ্রেম, রোপ ল্যাডার ও বাংলদেশের মানচিত্র সম্বলিত ম্যুরাল নির্মাণ করা হয়েছে।

স্কুল প্রাঙ্গণে স্থাপিত রাইডগুলোতে শিশুদের আনন্দ-উচ্ছাস দেখে জেলা প্রশাসনের কর্মকর্তা-কর্মচারী, স্থানীয় লোকজন ও অভিভাবকরা অভিভ’ত হন।