মঙ্গলবার ২৮ অক্টোবর ২০২৫, কার্তিক ১৩ ১৪৩২, ০৬ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৭

ব্রেকিং

নির্বাচনে বেশি নিয়োজিত থাকবে আনসার সদস্যরা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা আন্তঃমন্ত্রণালয় সভা: ভোট পাড়ি দেওয়ার ফর্দ নিয়ে বসছে ইসি চট্টগ্রামে যুবদলের দুই পক্ষের সংঘর্ষ, যুবক নিহত ত্যাগের গল্প শোনালেন তারেক রহমান মোনথা এখন প্রবল ঘূর্ণিঝড়, যাচ্ছে অন্ধ্রের দিকে দুর্লভ খনিজের সরবরাহ ‘নিরাপদ’ করার লক্ষে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও জাপানের চুক্তি স্বাক্ষর অস্ট্রেলিয়ার ১৬ বছরের নিচে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম নিষেধাজ্ঞা মেনে চলবে মেটা ও টিকটক হালাল পণ্যের বাণিজ্য সম্প্রসারণে বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই ডেঙ্গুতে ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৯৮৩ ভোট সামনে রেখে ‘বৃহৎ জোট গঠনের ভাবনা’ বিএনপির

রাজনীতি

অতীতের ভুলের জন্য নিঃশর্ত ক্ষমা চাইলেন জামায়াত আমির

 প্রকাশিত: ১৪:০৮, ২৩ অক্টোবর ২০২৫

অতীতের ভুলের জন্য নিঃশর্ত ক্ষমা চাইলেন জামায়াত আমির

অতীতের ভুলের জন্য নিঃশর্ত ক্ষমা চেয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান।  

বুধবার (২২ অক্টোবর) যুক্তরাষ্ট্রের নিউ ইয়র্কে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় দলটি ১৯৪৭ সাল থেকে শুরু করে ২০২৫ সালের ২২ অক্টোবর পর্যন্ত যত ভুল করেছে, তার জন্য নিঃশর্ত ক্ষমা চেয়েছেন তিনি।

শফিকুর রহমান বলেন, ’৪৭ থেকে আজকের দিন (২২ অক্টোবর) পর্যন্ত আমাদের দ্বারা যে যেখানে যত কষ্ট পেয়েছেন আমরা বিনাশর্তে তাদের কাছে মাফ চাই।

জামায়াত আমির বলেন, এই এপোলজি (ক্ষমা প্রার্থনা) কমপক্ষে তিনবার চেয়েছি। অধ্যাপক গোলাম আযম, মাওলানা মতিউর রহমান নিজামী এবং আমিও চেয়েছি। কিছুদিন আগে এ টি এম আজহার যখন জেল থেকে মুক্তি পেলেন তখনো বলেছি। শুধু এখন নয়, ’৪৭ সাল থেকে জামায়াতে ইসলামীর দ্বারা কেউ যদি কোনো কষ্ট পান, কারো কোনো ক্ষতি হয়ে থাকে, আমি সব ব্যক্তি এবং সংগঠনের পক্ষে নিঃশর্তে আপনাদের কাছে ক্ষমা চাই, আপনারা আমাদের ক্ষমা করে দেবেন।  

তিনি আরও বলেন, আমরা ভুল করিনি বলব কীভাবে। আমাদের ১০০টার মধ্যে ৯৯টা সিদ্ধান্ত সঠিক, একটা তো বেঠিক হতে পারে। সেই বেঠিক একটা সিদ্ধান্তের জন্য জাতির ক্ষতি হতে পারে। সেই ক্ষেত্রে আমার কোনো সিদ্ধান্তের জন্য যদি জাতির ক্ষতি হয়, তাহলে আমার মাফ চাইতে অসুবিধা কোথায়।

নির্বাচন নিয়ে শফিকুর রহমান বলেন, জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগেই পিআরসহ বিভিন্ন ইস্যুতে গণভোট করতে হবে।

ফেব্রুয়ারিতে রোজার আগে নির্বাচন নিয়ে কোনো অনিশ্চয়তা নেই। জামায়াত ক্ষমতায় গেলে সাংবিধানিক অধিকার অনুযায়ী সংখ্যালঘুরা নির্বিঘ্নে থাকবে।