রোববার ১৪ ডিসেম্বর ২০২৫, অগ্রাহায়ণ ৩০ ১৪৩২, ২৩ জমাদিউস সানি ১৪৪৭

ব্রেকিং

যেকোনো মূল্যে দেশে নির্বাচন হতে হবে: তারেক রহমান নির্বাচনে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ নিশ্চিতে ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট ফেইজ-২’ চালু করা হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ওসমান হাদির অবস্থা আশঙ্কাজনক : মেডিকেল বোর্ড চলতি বছর ডেঙ্গু রোগে হাসপাতালে ভর্তি লাখেরও বেশি কেরাণীগঞ্জের আগুন নিয়ন্ত্রণে, নির্বাপণে লাগবে ১ দিন ওমান উপসাগরে ট্যাঙ্কার জব্দ, বাংলাদেশিসহ ১৮ ক্রুকে আটক করেছে ইরান হাদিকে গুলির পেছনে ‘বিরাট শক্তি’, ঐক্যবদ্ধ থাকার ঘোষণা রাজনৈতিক দলগুলোর হাদির আততায়ীকে ধরিয়ে দিতে ৫০ লাখ টাকা পুরস্কার ঘোষণা হাদির পরিবারের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ, সর্বোত্তম চিকিৎসার আশ্বাস বিএনপির ৩১ দফায় জুলাই যোদ্ধাদের অধিকার যুক্ত করাসহ ৫ দাবি ২৫ ডিসেম্বর নতুন গণতান্ত্রিক জোয়ারের সূচনা হবে: আমীর খসরু ১ জানুয়ারি শিক্ষার্থীরা সব নতুন বই পাবে: উপদেষ্টা মেসির কাছে ক্ষমা চাইলেন মমতা, সল্টলেকের ঘটনায় তদন্ত কমিটি গঠন ব্রাজিলের বিচারকের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার জাতিসংঘ: পশ্চিম তীরে ইসরাইলি বসতি ২০১৭ সালের পর সর্বোচ্চ যুদ্ধবিরতির আহ্বানের পরও থাইল্যান্ডের বোমাবর্ষণ: কম্বোডিয়া

আন্তর্জাতিক

কাউকে দেখামাত্রই গুলির নির্দেশ ছিল মিয়ানমার সেনাদের

 প্রকাশিত: ০৬:১১, ৯ সেপ্টেম্বর ২০২০

কাউকে দেখামাত্রই গুলির নির্দেশ ছিল মিয়ানমার সেনাদের

রাখাইনে রোহিঙ্গা গণহত্যা জাতিসংঘের আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে (আইসিসি) মামলায় মিয়ানমারের দুই সেনা সদস্য এ স্বীকারোক্তি দিয়েছেন। উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের নির্দেশেই রাখাইন রাজ্যের বেশ কিছু রোহিঙ্গা গ্রামে তারা হত্যাযজ্ঞ চালিয়েছিলেন বলে জানিয়েছেন।


মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে সেনাবাহিনীর অভিযানের সময় কাউকে দেখামাত্রই গুলির নির্দেশ ছিল সেনা সদস্যদের প্রতি। এক্ষেত্রে শিশু থেকে বৃদ্ধ, কেউ যেন বাদ না যায়। সে নির্দেশও ছিল তাদের।

মঙ্গলবার (৮ সেপ্টেম্বর) যুক্তরাষ্ট্রের দ্য নিউইয়র্ক টাইমস এ প্রতিবেদন প্রকাশ করে। এতে বলা হয়, মিয়ানমারের সেনা সদস্য জো নাইং তুন বলেন, তার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার নির্দেশনা ছিল শিশু বা প্রাপ্তবয়স্ক যাকেই দেখবে মেরে ফেলবে।

এ বিষয়ে দ্য নিউইয়র্ক টাইমস বিস্তারিত প্রতিবেদন প্রকাশ করলেও নিরপেক্ষ কোনো সূত্র থেকে এ স্বীকারোক্তির সত্যতা নিশ্চিত হতে পারেনি। গত মাসে ওই দুই সেনা সদস্য মিয়ানমার থেকে পালিয়ে যান। এরপর গত সোমবার (৭ সেপ্টেম্বর) তাদের নেদারল্যান্ডসের দ্য হেগে নেওয়া হয়। এ শহরেই জাতিসংঘের আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত অবস্থিত। ওই দুই সেনা সদস্যকে গ্রেফতার দেখানো না হলেও তাদের এ আদালতের হেফাজতে রাখা হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, মামলায় তাদের সাক্ষী করা হবে। আবার অপরাধী হিসেবে তাদের বিচারও করা হতে পারে। মিয়ানমারের সাবেক ওই দুই সেনা সদস্য স্বীকার করেছেন, রোহিঙ্গা গণহত্যা, হত্যার পর গণকবর দেওয়া, রোহিঙ্গা গ্রামগুলোয় ধ্বংসযজ্ঞ চালানো এবং ধর্ষণের যেসব অভিযোগ মিয়ানমার সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে উঠেছে তার সবই সত্য।

অনলাইন নিউজ পোর্টাল