বৃহস্পতিবার ১৩ নভেম্বর ২০২৫, কার্তিক ২৮ ১৪৩২, ২২ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৭

ব্রেকিং

অন্তঃকোন্দলে ‘২ লাখ টাকায় ভাড়াটে খুনি’ দিয়ে মামুনকে হত্যা: ডিবি ডেঙ্গুতে ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১১৩৯ সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের বাড়িতে তল্লাশি, আটক ৬ হাইকোর্ট বিভাগে ৬৭ বেঞ্চ পুনর্গঠন করেছেন প্রধান বিচারপতি দেড়শ ছাড়িয়ে জয়, রান পাহাড়ের পথে বাংলাদেশ চীন সফরে স্পেনের রাজা ফিলিপ বিবিসির বিরুদ্ধে মামলা করার ‘দায়বদ্ধতা’ রয়েছে : ট্রাম্প মধ্যপ্রাচ্যের সংকটের মধ্যে ইরাকে ভোটগ্রহণ শপথ নিলেন ২১ বিচারপতি কেরাণীগঞ্জে শিশুকে অপহরণের পর হত্যা, যুবকের মৃত্যুদণ্ড ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রোল ঢেলে আগুন দেওয়ার অভিযোগ রমনা থানার সামনে পুলিশের গাড়িতে আগুন, উত্তরায় মাইক্রোবাসে এবার মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলে পেট্রোলবোমা গাজীপুরে তিন বাসে আগুন ঢাবির পাঁচ ভবনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের তালা ঢাকা ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেপ্তার ৫

আন্তর্জাতিক

কাউকে দেখামাত্রই গুলির নির্দেশ ছিল মিয়ানমার সেনাদের

 প্রকাশিত: ০৬:১১, ৯ সেপ্টেম্বর ২০২০

কাউকে দেখামাত্রই গুলির নির্দেশ ছিল মিয়ানমার সেনাদের

রাখাইনে রোহিঙ্গা গণহত্যা জাতিসংঘের আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে (আইসিসি) মামলায় মিয়ানমারের দুই সেনা সদস্য এ স্বীকারোক্তি দিয়েছেন। উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের নির্দেশেই রাখাইন রাজ্যের বেশ কিছু রোহিঙ্গা গ্রামে তারা হত্যাযজ্ঞ চালিয়েছিলেন বলে জানিয়েছেন।


মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে সেনাবাহিনীর অভিযানের সময় কাউকে দেখামাত্রই গুলির নির্দেশ ছিল সেনা সদস্যদের প্রতি। এক্ষেত্রে শিশু থেকে বৃদ্ধ, কেউ যেন বাদ না যায়। সে নির্দেশও ছিল তাদের।

মঙ্গলবার (৮ সেপ্টেম্বর) যুক্তরাষ্ট্রের দ্য নিউইয়র্ক টাইমস এ প্রতিবেদন প্রকাশ করে। এতে বলা হয়, মিয়ানমারের সেনা সদস্য জো নাইং তুন বলেন, তার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার নির্দেশনা ছিল শিশু বা প্রাপ্তবয়স্ক যাকেই দেখবে মেরে ফেলবে।

এ বিষয়ে দ্য নিউইয়র্ক টাইমস বিস্তারিত প্রতিবেদন প্রকাশ করলেও নিরপেক্ষ কোনো সূত্র থেকে এ স্বীকারোক্তির সত্যতা নিশ্চিত হতে পারেনি। গত মাসে ওই দুই সেনা সদস্য মিয়ানমার থেকে পালিয়ে যান। এরপর গত সোমবার (৭ সেপ্টেম্বর) তাদের নেদারল্যান্ডসের দ্য হেগে নেওয়া হয়। এ শহরেই জাতিসংঘের আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত অবস্থিত। ওই দুই সেনা সদস্যকে গ্রেফতার দেখানো না হলেও তাদের এ আদালতের হেফাজতে রাখা হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, মামলায় তাদের সাক্ষী করা হবে। আবার অপরাধী হিসেবে তাদের বিচারও করা হতে পারে। মিয়ানমারের সাবেক ওই দুই সেনা সদস্য স্বীকার করেছেন, রোহিঙ্গা গণহত্যা, হত্যার পর গণকবর দেওয়া, রোহিঙ্গা গ্রামগুলোয় ধ্বংসযজ্ঞ চালানো এবং ধর্ষণের যেসব অভিযোগ মিয়ানমার সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে উঠেছে তার সবই সত্য।

অনলাইন নিউজ পোর্টাল