রোববার ১৬ নভেম্বর ২০২৫, অগ্রাহায়ণ ২ ১৪৩২, ২৫ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৭

ব্রেকিং

ক্ষমতায় এলে ভারতের ‘দাদাগিরি’ বন্ধ বেশি গুরুত্ব পাবে: মির্জা ফখরুল ডেঙ্গুতে ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭৯২ নির্বাচনের আগে পরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বিচারকপুত্র হত্যা: আসামি লিমন পাঁচ দিনের রিমান্ডে হাই কোর্টের সামনে খণ্ডিত লাশ: ডিবি বলছে, ‘প্রেমঘটিত সংকট’ বিএনপি ক্ষমতায় গেলে কাদিয়ানিদের বিষয়ে সংসদে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত: সালাহউদ্দিন বিচারকপুত্র হত্যা: রাজশাহীর পুলিশ কমিশনারকে আদালতে তলব সংসদ নির্বাচন : জামায়াতসহ আরও ১২ দলের সঙ্গে ইসি’র সংলাপ সোমবার শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার ‘পিএস মাহসুদ’ চালু সুইডিশ যুদ্ধবিমান কিনতে ৪.৩ বিলিয়ন ডলারের চুক্তি কলম্বিয়ার ট্রাম্পের গাজা শান্তি পরিকল্পনা : সোমবার জাতিসংঘে ভোটাভুটি বিবিসির বিরুদ্ধে ৫০০ কোটি ডলারের মামলা করার ঘোষণা ট্রাম্পের ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে থামিয়ে রাখা মিনিবাসে আগুন পরিসর ‘দ্বিগুণ’ হচ্ছে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানার, হচ্ছে প্রাণী জাদুঘরও গাজায় নীরবে নিয়ন্ত্রণ বাড়ানোর চেষ্টায় হামাস

আন্তর্জাতিক

কাউকে দেখামাত্রই গুলির নির্দেশ ছিল মিয়ানমার সেনাদের

 প্রকাশিত: ০৬:১১, ৯ সেপ্টেম্বর ২০২০

কাউকে দেখামাত্রই গুলির নির্দেশ ছিল মিয়ানমার সেনাদের

রাখাইনে রোহিঙ্গা গণহত্যা জাতিসংঘের আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে (আইসিসি) মামলায় মিয়ানমারের দুই সেনা সদস্য এ স্বীকারোক্তি দিয়েছেন। উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের নির্দেশেই রাখাইন রাজ্যের বেশ কিছু রোহিঙ্গা গ্রামে তারা হত্যাযজ্ঞ চালিয়েছিলেন বলে জানিয়েছেন।


মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে সেনাবাহিনীর অভিযানের সময় কাউকে দেখামাত্রই গুলির নির্দেশ ছিল সেনা সদস্যদের প্রতি। এক্ষেত্রে শিশু থেকে বৃদ্ধ, কেউ যেন বাদ না যায়। সে নির্দেশও ছিল তাদের।

মঙ্গলবার (৮ সেপ্টেম্বর) যুক্তরাষ্ট্রের দ্য নিউইয়র্ক টাইমস এ প্রতিবেদন প্রকাশ করে। এতে বলা হয়, মিয়ানমারের সেনা সদস্য জো নাইং তুন বলেন, তার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার নির্দেশনা ছিল শিশু বা প্রাপ্তবয়স্ক যাকেই দেখবে মেরে ফেলবে।

এ বিষয়ে দ্য নিউইয়র্ক টাইমস বিস্তারিত প্রতিবেদন প্রকাশ করলেও নিরপেক্ষ কোনো সূত্র থেকে এ স্বীকারোক্তির সত্যতা নিশ্চিত হতে পারেনি। গত মাসে ওই দুই সেনা সদস্য মিয়ানমার থেকে পালিয়ে যান। এরপর গত সোমবার (৭ সেপ্টেম্বর) তাদের নেদারল্যান্ডসের দ্য হেগে নেওয়া হয়। এ শহরেই জাতিসংঘের আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত অবস্থিত। ওই দুই সেনা সদস্যকে গ্রেফতার দেখানো না হলেও তাদের এ আদালতের হেফাজতে রাখা হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, মামলায় তাদের সাক্ষী করা হবে। আবার অপরাধী হিসেবে তাদের বিচারও করা হতে পারে। মিয়ানমারের সাবেক ওই দুই সেনা সদস্য স্বীকার করেছেন, রোহিঙ্গা গণহত্যা, হত্যার পর গণকবর দেওয়া, রোহিঙ্গা গ্রামগুলোয় ধ্বংসযজ্ঞ চালানো এবং ধর্ষণের যেসব অভিযোগ মিয়ানমার সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে উঠেছে তার সবই সত্য।

অনলাইন নিউজ পোর্টাল