সোমবার ২০ অক্টোবর ২০২৫, কার্তিক ৫ ১৪৩২, ২৭ রবিউস সানি ১৪৪৭

ব্রেকিং

নির্বাচন নিয়ে `সংশয়` দেখছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ডেঙ্গু: অক্টোবরে মৃত্যু ৫০ ছাড়াল আতিউর-বারাকাতসহ ২৬ জনের বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট জাতীয় নির্বাচন আয়োজনের জন্য দেশে নিরাপদ পরিবেশ বিদ্যমান: ইসি সচিব এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের মূল্যায়ন করবে বিএনপি: এ্যানি ভোটের মাঠে ৮ দিন আইন শৃঙ্খলা বাহিনী রাখার প্রস্তাব চার কারণে নির্বাচনে ড্রোন ব্যবহার নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত ইসির ‘জুলাই সনদ’-এর প্রশংসা কানাডার, গণতান্ত্রিক উত্তরণে বাংলাদেশের পাশে থাকার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে ৯৭ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে ইসরায়েল বলিভিয়ায় ২০ বছরের বামপন্থি শাসনের অবসান, নতুন প্রেসিডেন্ট রদ্রিগো ২৪ ঘণ্টার মধ্যে লঘুচাপ হবে সাগরে, চট্টগ্রাম বিভাগে বৃষ্টির আভাস

আন্তর্জাতিক

কাউকে দেখামাত্রই গুলির নির্দেশ ছিল মিয়ানমার সেনাদের

 প্রকাশিত: ০৬:১১, ৯ সেপ্টেম্বর ২০২০

কাউকে দেখামাত্রই গুলির নির্দেশ ছিল মিয়ানমার সেনাদের

রাখাইনে রোহিঙ্গা গণহত্যা জাতিসংঘের আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে (আইসিসি) মামলায় মিয়ানমারের দুই সেনা সদস্য এ স্বীকারোক্তি দিয়েছেন। উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের নির্দেশেই রাখাইন রাজ্যের বেশ কিছু রোহিঙ্গা গ্রামে তারা হত্যাযজ্ঞ চালিয়েছিলেন বলে জানিয়েছেন।


মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে সেনাবাহিনীর অভিযানের সময় কাউকে দেখামাত্রই গুলির নির্দেশ ছিল সেনা সদস্যদের প্রতি। এক্ষেত্রে শিশু থেকে বৃদ্ধ, কেউ যেন বাদ না যায়। সে নির্দেশও ছিল তাদের।

মঙ্গলবার (৮ সেপ্টেম্বর) যুক্তরাষ্ট্রের দ্য নিউইয়র্ক টাইমস এ প্রতিবেদন প্রকাশ করে। এতে বলা হয়, মিয়ানমারের সেনা সদস্য জো নাইং তুন বলেন, তার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার নির্দেশনা ছিল শিশু বা প্রাপ্তবয়স্ক যাকেই দেখবে মেরে ফেলবে।

এ বিষয়ে দ্য নিউইয়র্ক টাইমস বিস্তারিত প্রতিবেদন প্রকাশ করলেও নিরপেক্ষ কোনো সূত্র থেকে এ স্বীকারোক্তির সত্যতা নিশ্চিত হতে পারেনি। গত মাসে ওই দুই সেনা সদস্য মিয়ানমার থেকে পালিয়ে যান। এরপর গত সোমবার (৭ সেপ্টেম্বর) তাদের নেদারল্যান্ডসের দ্য হেগে নেওয়া হয়। এ শহরেই জাতিসংঘের আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত অবস্থিত। ওই দুই সেনা সদস্যকে গ্রেফতার দেখানো না হলেও তাদের এ আদালতের হেফাজতে রাখা হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, মামলায় তাদের সাক্ষী করা হবে। আবার অপরাধী হিসেবে তাদের বিচারও করা হতে পারে। মিয়ানমারের সাবেক ওই দুই সেনা সদস্য স্বীকার করেছেন, রোহিঙ্গা গণহত্যা, হত্যার পর গণকবর দেওয়া, রোহিঙ্গা গ্রামগুলোয় ধ্বংসযজ্ঞ চালানো এবং ধর্ষণের যেসব অভিযোগ মিয়ানমার সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে উঠেছে তার সবই সত্য।

অনলাইন নিউজ পোর্টাল