বৃহস্পতিবার ০৬ নভেম্বর ২০২৫, কার্তিক ২১ ১৪৩২, ১৫ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৭

ব্রেকিং

জনসংযোগের সময় গুলিবিদ্ধ চট্টগ্রাম-৮ আসনে বিএনপির প্রার্থী এরশাদ পাঁচ ব্যাংক অকার্যকর ঘোষণা, ভেঙে দেওয়া হলো পর্ষদ মূল্যস্ফীতি কমে ৮.১৭%, ৩৯ মাসের সর্বনিম্ন ডেঙ্গুতে ২৪ ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ১০ মৃত্যু মাইলস্টোন দুর্ঘটনার তদন্ত প্রতিবেদন প্রধান উপদেষ্টার কাছে জমা সিআরআই জালিয়াতি : জয়, পুতুলসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা পদ ছেড়ে ভোট করবো: অ্যাটর্নি জেনারেল এনসিপি এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে: নাহিদ ইসলাম নাসার নজরুল কাঠগড়ায় বসতে চাইলেন টুল ভাল্লুকের আক্রমণের পর সেনা মোতায়েন করল জাপান চীনকে লক্ষ্য করে ফেন্টানাইল-সম্পর্কিত শুল্ক কমানোর আদেশে ট্রাম্পের স্বাক্ষর চকরিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৫ জন নিহত খাগড়াছড়ির মহালছড়ি বাজারে আগুনে পুড়ল ২৩ দোকান বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ধানের শীষে ভোট চেয়ে লিফলেট বিতরণ রামপালে বিএনপি’র সভা শেষে ফেরার পথে সড়ক দুর্ঘটনায় তিন কর্মী নিহত যুক্তরাষ্ট্রের বৃহত্তম শহর নিউ ইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র মামদানি টাইফুন কালমায়েগির তাণ্ডব, ফিলিপিন্সে অর্ধ শতাধিক মৃত্যু

আন্তর্জাতিক

কাউকে দেখামাত্রই গুলির নির্দেশ ছিল মিয়ানমার সেনাদের

 প্রকাশিত: ০৬:১১, ৯ সেপ্টেম্বর ২০২০

কাউকে দেখামাত্রই গুলির নির্দেশ ছিল মিয়ানমার সেনাদের

রাখাইনে রোহিঙ্গা গণহত্যা জাতিসংঘের আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে (আইসিসি) মামলায় মিয়ানমারের দুই সেনা সদস্য এ স্বীকারোক্তি দিয়েছেন। উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের নির্দেশেই রাখাইন রাজ্যের বেশ কিছু রোহিঙ্গা গ্রামে তারা হত্যাযজ্ঞ চালিয়েছিলেন বলে জানিয়েছেন।


মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে সেনাবাহিনীর অভিযানের সময় কাউকে দেখামাত্রই গুলির নির্দেশ ছিল সেনা সদস্যদের প্রতি। এক্ষেত্রে শিশু থেকে বৃদ্ধ, কেউ যেন বাদ না যায়। সে নির্দেশও ছিল তাদের।

মঙ্গলবার (৮ সেপ্টেম্বর) যুক্তরাষ্ট্রের দ্য নিউইয়র্ক টাইমস এ প্রতিবেদন প্রকাশ করে। এতে বলা হয়, মিয়ানমারের সেনা সদস্য জো নাইং তুন বলেন, তার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার নির্দেশনা ছিল শিশু বা প্রাপ্তবয়স্ক যাকেই দেখবে মেরে ফেলবে।

এ বিষয়ে দ্য নিউইয়র্ক টাইমস বিস্তারিত প্রতিবেদন প্রকাশ করলেও নিরপেক্ষ কোনো সূত্র থেকে এ স্বীকারোক্তির সত্যতা নিশ্চিত হতে পারেনি। গত মাসে ওই দুই সেনা সদস্য মিয়ানমার থেকে পালিয়ে যান। এরপর গত সোমবার (৭ সেপ্টেম্বর) তাদের নেদারল্যান্ডসের দ্য হেগে নেওয়া হয়। এ শহরেই জাতিসংঘের আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত অবস্থিত। ওই দুই সেনা সদস্যকে গ্রেফতার দেখানো না হলেও তাদের এ আদালতের হেফাজতে রাখা হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, মামলায় তাদের সাক্ষী করা হবে। আবার অপরাধী হিসেবে তাদের বিচারও করা হতে পারে। মিয়ানমারের সাবেক ওই দুই সেনা সদস্য স্বীকার করেছেন, রোহিঙ্গা গণহত্যা, হত্যার পর গণকবর দেওয়া, রোহিঙ্গা গ্রামগুলোয় ধ্বংসযজ্ঞ চালানো এবং ধর্ষণের যেসব অভিযোগ মিয়ানমার সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে উঠেছে তার সবই সত্য।

অনলাইন নিউজ পোর্টাল