শুক্রবার ২৮ নভেম্বর ২০২৫, অগ্রাহায়ণ ১৩ ১৪৩২, ০৭ জমাদিউস সানি ১৪৪৭

ব্রেকিং

সম্পদের প্রতি শেখ হাসিনার ‘এত লোভ’! বিস্মিত বিচারক হাসিনার পক্ষে আদালতে লড়বেন না জেড আই খান পান্না ঢাকায় মৃদু ভূমিকম্প ডেঙ্গু: ২৪ ঘণ্টায় আরো ৭ জনের মৃত্যু ভোটের মাঠে তিন স্তরে নিরাপত্তা, সেনা থাকবে ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতাসহ দুটি ট্রলারসহ আরও ১২ জেলেকে ধরে নিয়ে গেল আরাকান আর্মি হাসিনা পরিবারের রায়ে হতাশ দুদক ইন্দোনেশিয়ার বন্যা ও ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৯ ইন্দোনেশিয়ার পশ্চিমাঞ্চলে ৬.৬ মাত্রার ভূমিকম্প শ্রীলঙ্কায় বন্যা ও ভূমিধসে কমপক্ষে ৩১ জনের মৃত্যু প্লট দুর্নীতির মামলায় শেখ হাসিনা ও দুই সন্তানের সাজা লঘুচাপ পরিণত নিম্নচাপে, বন্দরে সংকেত হোয়াইট হাউজের কাছে ২ ন্যাশনাল গার্ড সদস্য গুলিবিদ্ধ, অবস্থা সঙ্কটজনক হংকংয়ে বহুতল আবাসিক ভবনে আগুন: মৃত্যু বেড়ে ৪৪, নিখোঁজ ২৭৯

শিশু

নাটোরে টাইফয়েড টিকা নিয়েছে ৯৯ শতাংশ শিশু

 প্রকাশিত: ১০:৩৭, ১৮ নভেম্বর ২০২৫

নাটোরে টাইফয়েড টিকা নিয়েছে ৯৯ শতাংশ শিশু

নাটোর, ১৭ নভেম্বর, ২০২৫ (বাসস) : জেলায় টাইফয়েড টিকাদান কার্যক্রম সফলভাবে শেষ হয়েছে। পরিকল্পনার আওতায় চার লাখ ২৯ হাজার ৮৮২ জন শিশুর মধ্যে চার লাখ ২৪ হাজার ৬৬১ জনকে টাইফয়েড টিকাদান কার্যক্রমের আওতায় আনা সম্ভব হয়েছে। অর্থাৎ ৯৯ শতাংশ শিশু টিকাদান সুরক্ষার আওতায় এসেছে।
নয় মাস থেকে ১৫ বছর বয়সী শিশুদের দুইটি পর্যায়ে টিকাদান কার্যক্রম গত ১২ অক্টোবর থেকে শুরু হয়। এর মধ্যে ১২ অক্টোবর থেকে ৩০ অক্টোবর পর্যন্ত এক হাজার ৫৮৮টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের দুই লাখ ৯৯ হাজার ৩৪২ জন শিক্ষার্থীকে টিকাদান কার্যক্রম শুরু করা হয়। পরিকল্পনার আওতায় স্কুল পর্যায়ে দুই লাখ ৮৬ হাজার ২৪৮ জন শিক্ষার্থীকে টিকাদানের আওতায় আনা সম্ভব হয়েছে।

অন্যদিকে দ্বিতীয় পর্যায়ে কমিউনিটিতে জেলার এক হাজার ৭৫২টি টিকাদান কেন্দ্রে আরও এক লাখ ৩০ হাজার ৫৪১ জন শিশুকে ১ নভেম্বর থেকে ১৩ নভেম্বর পর্যন্ত টিকাদান পরিকল্পনা প্রণয়ন করা হয়। কমিউনিটি পর্যায়ে এক লাখ ৩৮ হাজার ৪১৩ জন শিশুকে টিকাদানের আওতায় আনা সম্ভব হয়েছে। উভয় পর্যায়ে মোট টিকাদানের আওতায় এসেছে চার লাখ ২৪ হাজার ৬৬১ জন শিশু।

সিভিল সার্জন ডা. মোহাম্মদ মুক্তাদির আরেফীন জানান, লক্ষ্যমাত্রার সব শিশুকে টিকাদানের আওতায় নিয়ে আসতে কার্যকর সকল পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়। শিক্ষক, সাংবাদিকসহ বিভিন্ন পেশাজীবীদের সঙ্গে ওরিয়েন্টেশন কর্মশালা আয়োজন, মাইকিং ও স্থানীয় গণমাধ্যমে প্রচারণা, প্রশিক্ষণ ইত্যাদি ব্যবস্থাপনার মধ্য দিয়ে টাইফয়েড টিকাদান কার্যক্রম সম্ভব হয়েছে।